
Welcome to, DPRC Hospital & Diagnostic Lab Ltd.
Opening Hours : Always Open
Hotline : 09666 77 44 11
পেটের নিচে ডান দিকে পাকস্থলীর একটি অংশে রয়েছে সাড়ে তিন ইঞ্চি লম্বা নলাকার অঙ্গটি, যা অ্যাপেন্ডিক্স বলে পরিচিত। এর কাজ সম্পর্কে এখনে পরিষ্কার কিছু জানা যায়নি। অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা বা অ্যাপেন্ডিসাইটিস মূলত অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ বা সমস্যা থেকে হয়। যথা সময়ে এই ব্যথা বা সংক্রমণের চিকিৎসা না করালে তা মারাত্মক হতে পারে। এমনকি প্রাণহানিও ঘটতে পারে।
যখন অ্যাপেন্ডিক্স ব্লক হয়ে যায় বা এতে সংক্রমণ হয়, তখন অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা হতে পারে। আগেভাগে এর তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসকেরা এ সমস্যার সমাধান করেন। এটি ফেটে গেলে মারাত্মক অবস্থা হতে পারে। তাই অবস্থা বেগতিক হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
লক্ষণ:-
অ্যাপেন্ডিসাইটিস কেন ও কীভাবে হয়?
কোনো কারণে অ্যাপেন্ডিক্সে খাদ্য বা ময়লা ঢুকে গেলে সেখানে রক্ত ও পুষ্টির অভাব দেখা দেয় এবং সেখানে নানা জীবাণুর আক্রমণে সংক্রমণ ছড়িতে পড়ে। ফলে অ্যাপেন্ডিক্সে ব্যথা হতে শুরু করে।
বৃহদান্ত্র ও ক্ষুদ্রান্ত্রের সংযোগস্থলে বৃহদান্ত্রের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট থলির মতো অঙ্গ থাকে। যাকে অ্যাপেন্ডিক্স বলা হয়। আমাদের দেহে এই অঙ্গের তেমন কোনো কাজ নেই।
তবে বিশ্বের প্রায় ৫ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই অঙ্গটি প্রাণঘাতী। আর অ্যাপেন্ডিক্সের এ সমস্যাটি অ্যাপেন্ডিসাইটিস নামে পরিচিত।
সময়মতো অস্ত্রোপচার করা না গেলে বা সমস্যা ধরা না পড়লে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কারণে মৃত্যুও হতে পারে।
সেই জন্য এমন কোনো পরিস্থিতির সম্মোক্ষিণ হলে দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা অবহেলা করা উচিত নয়।
খেজুরে থাকা পটাশিয়াম ও সোডিয়াম দেহে উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ও বাজে কোলেস্টেরল দূর করে ও শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব অল্প পরিমাণে সোডিয়াম। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায় এবং ভালো কলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
খেজুরের উপকারিতা:-
শীত ছাড়াও আজকাল প্রায় সারা বছরই মুলা কমবেশি বাজারে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। তাই এটি নিয়মিত পাতে রাখলে উপকারই মিলবে।
রান্না করে তো খাবেনই, পাশাপাশি কাঁচা মুলাও খান। শীতকালে কাঁচা মুলা খেলে কাজে উৎসাহ বাড়ে। ভাত, রুটি খাওয়ার সময় কাঁচা মুলা গ্রেটারে কুড়িয়ে লবণ দিয়ে খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয় ও খাদ্যে রুচি বাড়ে। তাই অরুচি হলে মুলা খেতে পারেন। উপকার মিলবে।
মুলা ও মুলা শাকের উপকারিতা:-
টমেটো শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর পাওয়া যায়। কাঁচা কিংবা পাকা দুভাবে টমেটো খাওয়া যায়। খাবারের স্বাদ বাড়াতে টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। অনেকে আবার সালাদে টমেটো খেয়ে থাকেন। শুধু খাবারে স্বাদই বাড়ায় না, টমেটো থেকে তৈরি হয় নানা রকমের কেচাপ, সস। টমেটো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি।
এটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি বা দুটি টমেটো খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে। এক বা দুইবার টমেটো খেলে রক্তস্বল্পতার সমস্যা অনেকটাই দূর হতে পারে। সর্দি-কাশি প্রতিরোধেও টমেটো বেশ কার্যকর।
টমেটোর পুষ্টিগুণঃ
প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটোতে আছে ০.৯ গ্রাম আমিষ, ৩.৬ গ্রাম শর্করা, ০.৮ মি. গ্রাম আঁশ, ০.২ মি. গ্রাম চর্বি, ২০ কিলোক্যালরি শক্তি, ৪৮ মি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২০ মি. গ্রাম ফসফরাস, ০.৬৪ মি. গ্রাম লৌহ, ৩৫১ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন ও ২৭ মি. গ্রাম ভিটামিন ‘সি’।
টমেটোর উপকারিতাঃ
শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে লাউ অন্যতম। লাউয়ের মধ্যে এমন কী আছে, যেটি শরীরের জন্য উপকারী? এই সময়ে বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে লাউ। লাউ শীতের সবজি হলেও এখন সারা বছরই ফলে। এই সবজি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
গবেষণা বলছে, লাউয়ের ভিতরে মজুত রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি, বি এবং ডি, সেই সঙ্গে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ফোলেট, আয়রন এবং পটাশিয়াম, যা নানাবিধ রোগের হাত থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে আরও নানা উপকারে লাগে শরীরের।
লাউ এর পুষ্টিগুণঃ
এছাড়াও রয়েছে খনিজ লবণ, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, আয়রন প্রভৃতি। এসব উপাদান আমাদের সুস্থতার জন্য ভীষণ প্রয়োজন। জেনে নিন নিয়মিত লাউ খাওয়ার সুফল।
নিয়মিত লাউ খেলে শরীরে যে উপকার হয় আর যেসব রোগ এড়ানো যায়, তাও জেনে নেওয়া যাক।
লাউ এর উপকারিতাঃ
সুস্বাস্থ্য পেতে সবসময় মনে রাখার বিষয়
সুস্বাস্থ্য পেতে সবসময় মনে রাখার বিষয়ঃ
কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেনঃ