Bowel cancer

Bowel cancer is a general term for cancer that begins in the large bowel. Depending on where the cancer starts, bowel cancer is sometimes called colon or rectal cancer.

Symptoms of bowel cancer:-

The three main symptoms of bowel cancer are:

Cervical Cancer

Cervical cancer is a type of cancer that develops in a woman’s cervix (the entrance to the womb from the vagina). Cancer of the cervix often has no symptoms in its early stages. If you do have symptoms, the most common is unusual vaginal bleeding, which can occur after sex, in between periods or after the menopause.

Abnormal bleeding doesn’t mean that you definitely have cervical cancer, but it should be investigated by your GP as soon as possible. If your GP thinks you might have cervical cancer, you should be referred to see a specialist within two weeks.

What causes cervical cancer?

Almost all cases of cervical cancer are caused by the human papilloma virus (HPV). HPV is a very common virus that can be passed on through any type of sexual contact with a man or a woman. There are more than 100 different types of HPV, many of which are harmless.

However, some types of HPV can cause abnormal changes to the cells of the cervix, which can eventually lead to cervical cancer. Two strains of the HPV virus (HPV 16 and HPV 18) are known to be responsible for 70% of all cases of cervical cancer. These types of HPV infection don’t have any symptoms, so many women won’t realise they have the infection.

However, it’s important to be aware that these infections are relatively common and most women who have them don’t develop cervical cancer. Using condoms during sex offers some protection against HPV, but it can’t always prevent infection, because the virus is also spread through skin-to-skin contact of the wider genital area.

Since 2008, a HPV vaccine has been routinely offered to girls aged 12 and 13.

Outlook:-

The stage at which cervical cancer is diagnosed is an important factor in determining a woman’s outlook. The staging, given as a number from one to four, indicates how far the cancer has spread.

The chances of living for at least five years after being diagnosed with cervical cancer are:

• Stage 1 – 80-99%
• Stage 2 – 60-90%
• Stage 3 – 30-50%
• Stage 4 – 20%

Treating cervical cancer:-

If cervical cancer is diagnosed at an early stage, it’s usually possible to treat it using surgery. In some cases, it’s possible to leave the womb in place, but it may need to be removed. The surgical procedure used to remove the womb is called a hysterectomy.

Radiotherapy is an alternative to surgery for some women with early stage cervical cancer. In some cases, it’s used alongside surgery.

More advanced cases of cervical cancer are usually treated using a combination of chemotherapy and radiotherapy.

Some of the treatments used can have significant and long-lasting side effects, including early menopause and infertility.

Complications:-

Many women with cervical cancer will have complications. These can arise as a direct result of the cancer or as a side effect of treatments such as radiotherapy, chemotherapy and surgery.

Complications associated with cervical cancer can range from the relatively minor, such as minor bleeding from the vagina or having to urinate frequently, to life-threatening, such as severe bleeding or kidney failure.

ফ্রোজেন শোল্ডার

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে বয়ঃবৃদ্ধিজনিত অনেক রকম সমস্যাই দেখা দেয়। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফ্রোজেন শোল্ডার। ডাক্তারী ভাষায় আরেক নাম পেরি-আথ্রাইটিস বা ক্যাপসুলাইটিস। তাছাড়া যারা দীর্ঘ দিন ডায়াবেটিসে ভোগেন, কাধে আঘাত পেলে বা কাধের মাংসপেশী মচকালে বা ছিড়ে গেলেও কাধে ব্যথা বা ফ্রোজেন সোল্ডার হতে পারে। অনেক সময় ঘাড়ের সমস্যা যেমন- স্পন্ডাইলাইটিস, সোল্ডার ডিসলোকেশন থেকেও কাধে ব্যথা হতে পারে।

টেনিস এলবো

টেনিস এলবো একটি ইনজুরি জাতীয় হাতের সমস্যা। টেনিস খেলোয়াড়দের এই সমস্যা বেশী দেখা দেয় বলে একে টেনিস এলবো বলা হয়। এ জাতীয় সমস্যা অন্য খেলোয়াড়দেরও হতে পারে। ক্রিকেট, গলফ, ব্যাডমিন্টন, ভলিবল, তীর নিক্ষেপ ইত্যাদি খেলায়ও ভুল টেকনিকের কারনে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে এ সমস্যার কারনে খেলোয়াড়দের দীর্ঘদিন খেলার বাহিরে থাকতে হয়। তাছাড়া সাংবাদিক, শিক্ষক, ছাত্র, গৃহিনী, মিস্ত্রি, শ্রমিক, যাদের হাতের কাজ বেশী করতে হয়, তাদেরও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে ।

প্যারালাইসিস ও চিকিৎসা

প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাত গ্রস্থ হচ্ছে মানুষের শরীর কোন অংশের মাংস পেশীর কর্ম ক্ষমতা হারানো। মাংসপেশী শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের নাড়াচড়া করিয়ে থাকে, আর যদি ঐ অংশের মাংসপেশীর কর্ম ক্ষমতা হারায় তখন রোগী শরীরের ঐ অংশের নড়াচড়া করার ক্ষমতা হারায়। অনেক সময় ঐ অংশের বোধ বা অনুভূতির শক্তিও হারিয়ে ফেলে।

প্যারালাইসিস যেকোন বয়সে, যে কোন কারনে যদি হয়েই যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া উচিত। আমাদের সবার উচিত এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া। প্যারালাইসিস রোগীদের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে পূর্নবাসন তথা আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, প্যারালাইসিসের প্রধান কারনই হচ্ছে রোগীর স্নায়ু বা নার্ভাস সিসটেম অকেজো হওয়া। স্নায়ুই মুলত মানুষের মাংসপেশীতে এক প্রকার বৈদ্যুতিক শক্তি প্রেরন করে অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নাড়াচড়া করতে সাহায্য করে। আর যখনই স্নায়ু বা নার্ভাস সিসটেম অকেজো হয় তখন রোগী প্যারালাইসিস এ আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে ব্রেইন ষ্ট্রোক, স্পাইনালকর্ড ইনজুরি, নার্ভ ইনজুরি, এমায়েট্রপিক লেটেরাল স্ক্লেরোসিস, বটুলিজিম যাহা এক প্রকার টক্সিসিটি, মালটিপল স্ক্লেরোসিস, জিবিএস। তাছাড়া মাংস পেশীর রোগ মাসকুলার ডেসট্রপি হলেও প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। শিশুদের পলিও রোগ, সেরিব্রাল পলসি উল্লেখ যোগ্য।

যেহেতু প্যারালাইসিস বা প্রক্ষাঘাত গ্রস্থ হওয়ার নানাবিধ কারন রয়েছে তাই সর্ব প্রথম আমাদের খেয়াল রাখতে হবে রোগী কি কারনে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হলো। হঠাৎ করে প্যারালাইসিস হলেও রোগীকে সাথে সাথে নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে, তা না হলে রোগীর জীবন বিপন্ন হতে পারে। রোগীর আইসিইউ সাপোর্ট প্রয়োজন হতে পারে। আমাদের দেশে প্যারালাইসিস এর একটি বড় কারণ হচ্ছে ব্রেইন স্ট্রোক। মস্তিস্কে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হলে বা রক্তণালী ছিড়ে গেলে স্ট্রোক হয়ে থাকে। তার জন্য কিছু কারণ দায়ী। যেমন- উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপান, রক্তে কলেস্ট্ররেলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া, হাইপোসাইথেমিয়া, থ্রম্বসাইথেমিয়া, আঘাত পেলে, মদ্য পান, জন্ম নিয়ন্ত্রন ঔষধ এবং বংশগত। তাই স্ট্রোক প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। ধূমপান বা মাদক দ্রব্য পরিহার করতে হবে। নিয়মিত গোসল, হাটা চলাফেরা করতে হবে। হঠাৎ উত্তেজিত হওয়া যাবে না। পরিমিত সুষম খাবার খেতে হবে, খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার, ফার্স্ট ফুড পরিহার করতে হবে। পরিমিত ঘুমাতে হবে। শিশুদের প্যারালাইসিসের অন্যতম কারন পলিও। তাই সব শিশুকে পলিও টিকা খাওয়ানো উচিত। এ ব্যাপারে শিশুদের অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে।

প্যারালাইসিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে একিউট বা ক্ষনস্থায়ী অবস্থা এবং ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা এই দুভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে। একিউট স্টেজ এ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি রাখতে হয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকগণ প্যারালাইসিসের কারণ নির্ণয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। অনেক সময় রোগীকে লাইফ সার্পোট দিতে হয়। আর ক্রনিক স্টেজে রোগীর দেখা যায় শরীরের এক পাশ প্যারালাইসিস বা যেকোন একহাত বা এক পা বা দু’পা বা চার হাত পা প্যারালাইসিস আক্রন্ত হতে পারে। প্যারালাইসিস রোগীকে ঔষধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে এবং ফিজিওথেরাপী চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীকে পূর্ণবাসন করা সম্ভব, তার জন্য প্রথম দিন হতেই ফিজিওথেরাপিষ্টের তত্তাবধানে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ফিজিওথেরাপী চিকিৎসায় চিকিৎসক বিভিন্ন কৌশলগত ব্যায়াম করিয়ে থাকেন, পাশা-পাশি বিভিন্ন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ইলেকট্রোথেরাপী, প্রয়োজনে অর্থসিস বা প্রসথেসিস এর মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

ড. মোঃ সফিউল্যাহ্ প্রধান

পেইন প্যারালাইসিস ও রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ

যোগাযোগঃ-ডিপিআরসি হাসপাতাল( ২৯ প্রবাল হাউজিং,রিং-রোড,শ্যামলি,ঢাকা-১২০৭)

সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ-  +8801997702001; +8801997702002

www.dprcbd.com

www.bdtodays.com

হাঁটু ব্যথা

হাজেরা বেগম এখন দাদী। নাতী নাতনি নিয়ে তিনি ভালই কাটাচ্ছেন কিন্তু কিছু দিন যাবৎ তিনি নামাজ পরতে ও টয়লেট ব্যবহার করতে অসুবিধা বোধ করছেন কারণ উঠতে বসতে হাজেরা বেগমের হাটুতে ব্যথা হয় এবং মাঝে মাঝে ফুলে উঠে।

জাহেরা বেগম এমন একটি হাড়ক্ষয় জনিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন যাকে সাধারণ মানুষ হাটু ব্যথা বলে থাকে। আর চিকিৎসা বিজ্ঞানে একে “অষ্টিও আথ্রাইটিস অব নি” বলা হয়। হাটু ব্যথা শুধু ক্ষয় জনিত রোগেই নয়, বিভিন্ন কারণে হাটু ব্য্যথা হতে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি হাটু ব্যথা সাধারণত অস্থিক্ষয়ের জন্যই হয়ে থাকে। এ সমস্যা একদিনে তৈরী অস্বাভাবিক ক্রিয়া বিক্রিয়ার ফলে আস্তে আস্তে রোগের প্রতিক্রিয়া রক্ষণ পায়। এটাকে প্রাথমিক পর্যায়ে হালকা গরম হওয়া, ফুলে যাওয়া, ব্যথা হওয়া থেকে শুরু হয়ে এবং পরবর্তীতে হাটু নড়াচড়া করলে প্রচুর ব্যথা হয় রোগীর নামাজ পড়তে, পায়খানা ব্যবহার করতে এবং দৈনন্দিন কাজ করতে অসুবিধা হয়।

এছাড়া হাড় ও জোড়ার অন্যান্য রোগে, আঘাত পেলে খেলোয়ারদের খেলাধুলার সময় ভূল অবস্থানের জন্য হাটুতে আঘাত পেলে বা মচকালে অনেক সময় কোমরের অসুবিধার জন্য হাটুতে ব্যথা হতে পারে। তরুনদের তুলনায় বয়স্কদের হাটু ব্যথা বেশী হয় এবং মহিলাদের সাধারনত ৪০ বৎসরের পর ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে গেলে হরমোনের তারতম্যের জন অস্থির কণিকা ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে এব রোগ দেখা দিতে পারে।

এখন আপনাদেরকে হাটুর গঠন ও হাটু কিভাবে নিজের অবস্থান রক্ষা করে তা সমবন্ধে প্রাথমিক ধারনা দিছি, উপরের ফিমার নামক হাড়, নিচে টিবিয়া ও সামনে পেটেলা নামক হাড় এর মাধ্যমে এই সন্ধি গঠিত। এটার দুপাশে লিগামেন্ট নামক মাংস দ্বারা গঠিত রগ উপরের হারে সাথে নিচের হাড়ের সংযোগ সাধরন করে। সামনে কোয়াড্রিচেপচ নামক মাংস গুছ উরুর সামনে দিয়ে প্রবম্বিত হয়ে পেটেলা নামক অস্থির সাথে জোড়া লেগে
নিচের অস্থির সাথে জোড়া লেগে নিচের অস্থির সাথে সংযোগ স্থাপন করে, যাহা হাটুতে সাহায্য করে। জোড়ার ভিতর আঠালো এক প্রকার পদার্থ থাকে যাহা জোড়াকে নড়াচড়া করেত সহজ করে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে এই তরল পদার্থ শুকিয়ে গেলেও এই রোগ দেখা দেয। হাটুর চার পাশে  কয়েক
প্রকার স্নায়ু থাকার কারনে মস্তিঙ্ক এর ব্যথা অনুভব করে।

চিকিৎসাঃ-  যেহেতু এ রোগের প্রধান কারণ ক্ষয়জনিত সমস্যা তাই এর প্রধান চিকিৎসা ফিজিওথেরাপি। অনেক ক্ষেত্রে ঔষধের পাশাপাশি
ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা অনেক ফলদায়ক। বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগণ রোগ নির্ণয়ের পাশাপিশি বিভিন্ন প্রকার চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। তার মধ্যে শর্টওয়েভ ডায়াথার্মি, আল্ট্রোসাউন্ড, অতিলোহিত রশ্মি, ও বিভিন্ন প্রকার ব্যায়ামের মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এ সময়  এমন কি সারা জীবন রোগিকে কিছু উপদেশ মানতে হয়।

যেমনঃ- ডায়াবেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রনে রাখা, শরীরের ওজন কমানো, উচু কমোড় বা পায়খানা  ব্যবহার করা হাটু গেড়ে না বসা, নিয়মিত চিকিৎসকের নির্দেশিত ব্যায়াম করা।

অনেক ক্ষেত্রে শল্য চিকিৎসার প্রয়োজন হলে শল্য চিকিৎসার আগেও পরে। ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

ড. মোঃ সফিউল্যাহ্ প্রধান

পেইন প্যারালাইসিস ও রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ

যোগাযোগঃ-ডিপিআরসি হাসপাতাল( ২৯ প্রবাল হাউজিং,রিং-রোড,শ্যামলি,ঢাকা-১২০৭)

সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ-  +8801997702001; +8801997702002

www.dprcbd.com

www.bdtodays.com

Arterial thrombosis is a blood clot in an artery, which can be very serious because it can stop blood reaching important organs. Arteries are blood vessels that carry blood from the heart to the rest of the body and the heart muscle.

Arterial thrombosis

Symptoms and risks of arterial thrombosis:-

A blood clot doesn’t usually have any symptoms until it blocks the flow of blood to part of the body.

This can cause several serious problems, including:

• A heart attack – when blood flow to the heart muscle is suddenly blocked, causing chest pain, shortness of breath and dizziness
• A stroke – when blood flow to the brain is cut off; the main symptoms are the face dropping on one side, weakness in one arm and slurred speech
• A transient ischaemic attack (TIA) or “mini-stroke” – when blood flow to the brain is temporarily blocked, causing short-lived stroke symptoms
• Critical limb ischaemia – when the blood supply to a limb is blocked, causing it to become painful, discoloured (either pale or blue) and cold

These conditions are all medical emergencies. Get medical help straight away if you or someone in your care is experiencing these symptoms.

Causes of arterial thrombosis:-

Arterial thrombosis usually affects people whose arteries are clogged with fatty deposits. This is known as atherosclerosis. These deposits cause the arteries to harden and narrow over time and increase the risk of blood clots.The following can increase your risk of developing atherosclerosis:

• Getting older
• Smoking
• An unhealthy diet
• Lack of exercise
• Being overweight or obese
• Regularly drinking excessive amounts of alcohol
• Other conditions, including high blood pressure, high cholesterol and diabetes
• A family history of atherosclerosis
• Being of south Asian, African or African-Caribbean descent

Sometimes arterial thrombosis can be due to a condition that makes your blood more likely to clot, such as atrial fibrillation or antiphospholipid syndrome.

Treatments for arterial thrombosis:-

If you develop arterial thrombosis, it may need to be treated with medication or surgery.

Treatments include:

• Injections of a medicine called a thrombolytic that can dissolve some blood clots
• An operation to remove the clot (embolectomy)
• An operation to widen the affected artery – for example, an angioplasty (where a hollow tube is placed in the artery to hold it open)
• Surgery to divert blood around the blocked artery – for example, a coronary artery bypass graft (where a blood vessel taken from another part of the body is used to bypass a blockage in the artery that supplies the heart muscle)

Reduce your risk of arterial thrombosis:-

It’s not possible to prevent blood clots entirely, but you can reduce your risk by lowering your risk of atherosclerosis.

The main things you can do are:

• Stop smoking
• Have a healthy diet
• Exercise regularly
• Maintain a healthy weight – read advice about losing weight
• Cut down on your alcohol consumption

If you’re at a high risk of getting a blood clot, your doctor may also recommend taking medication such as:

• Statins for high cholesterol
• Medicines for high blood pressure
• Medicines to reduce the risk of your blood clotting – for example, anticoagulants (such as warfarin) and antiplatelets (such as low-dose aspirin or clopidogrel)

Eyelid problems are common and rarely serious, but see your GP if you’re worried or your eye is particularly uncomfortable.

The information below should give you an idea of what might be wrong, although it shouldn’t be used to self-diagnose your condition. It covers possible causes for the following eyelid problems, plus specific advice about what to do. You can find out about:

• Swollen eyelids or eyelid cysts
• Itchy, flaky or sticky eyelids
• Lumps on or around the eyelids
• Hooded or droopy upper eyelids
• Rolling outwards of the lower eyelids (ectropion)
• Rolling inwards of the eyelids (entropion)
• Yellow plaques on the eyelids
• Excessive blinking or uncontrollable closure of the eyelids

Swollen eyelid or eyelid cyst:-

swollen-eyelid

It’s quite common for the upper or lower eyelid to become swollen because of a meibomian cyst (also called a chalazion). This occurs when the glands in the eyelid become blocked. These cysts vary in size, from barely visible to the size of a grape. They usually take weeks to develop. They’re not usually painful, but can become red and painful if infected. The cysts can come and go by themselves, although they may take a few months to get better. You can help them heal by holding a clean flannel warmed in hot water to the closed eye for five minutes, and repeating this three to four times a day for up to four weeks. Another common cause of a swelling on the eyelid is a stye. A stye is a minor infection of the base of an eyelash that usually clears up on its own in a week or two. Holding a warm flannel to it regularly may help it heal faster.

Itchy, flaky or sticky eyelids:-

Itchy, flaky or sticky eyelids

Itchy and flaky eyelids are usually caused by an inflamed eyelid edge (blepharitis) or dry eye. Your eyelids may also stick together and be difficult to open, particularly when you wake up. These conditions can be irritating, but are rarely serious. You can reduce the irritation by keeping the eyelids clean and using artificial tears if your eyes are dry. Read about treating blepharitis and treating dry eyes. Contact dermatitis is another possible cause of itchy or flaky eyelids. This is a type of eczema triggered when the skin comes into contact with something you are irritated by or allergic to, such as make-up. The condition usually clears up after you stop using the substance your skin is reacting to.

Lumps on or around the eyelids:-

Lumps on or around the eyelids

Just like anywhere else on the skin, lumps can occur on or around the eyelids. Many lumps are simple cysts or styes (see above). However, occasionally a lump can be a sign of a more serious condition such as skin cancer and may need to be removed. Most skin cancers are basal cell carcinomas, which very rarely spread to other parts of the body. These often appear as a red or pink lump containing small blood vessels, although they can be pearly-white or “waxy” looking. Sometimes they may bleed. Less commonly, the lump may be a squamous cell carcinoma, which is more serious as there’s a small risk it could spread to other parts of the body. These usually look like an ulcer with a red base and a scaly and crusted surface. You may also lose eyelashes where the lump is growing. In rare cases, the lump could be a sign of a very serious type of skin cancer called melanoma that can spread to other parts of the body and can be very dangerous. A lump is more likely to be melanoma if it’s an irregular shape, dark or changing in colour, and getting a lot bigger over time.

Hooded or droopy upper eyelids:-

Hooded or droopy upper eyelids

As you get older, it’s quite common to have excess skin above the upper eyelids that can overhang and block your vision. This is called dermatochalasis. If it affects your vision, surgery may be considered to remove the excess skin (blepharoplasty). If the edge of your upper lid droops down over your eye, it’s called ptosis. This is usually age-related and develops slowly. Surgery may be needed if the edge of the lid droops so much your vision is affected. In rare cases, ptosis isn’t related to age and may be caused by serious conditions such as myasthenia gravis or a brain tumour. In these cases, it’s likely there would be other symptoms too.

Lower eyelid that rolls outwards (ectropion):-

Ectropion

As you get older, one or both lower eyelids can sometimes droop away from the eye and turn outwards. This is known as an ectropion. The drooping eyelid can disrupt the normal production of tears, which can cause your eye to become dry, red and irritated. Treatment may not be needed in mild cases, although drops or ointment may help make your eye more comfortable. Sometimes a minor operation is needed to correct the position of the eyelid. Read more about treating ectropion.

Eyelids that roll inwards (entropion):-

Entropion

Entropion is where the eyelid rolls inwards. It usually affects the lower lids, but it can also affect the upper lids. Like ectropion, this is often age-related. Entropion usually causes an uncomfortable watery eye because the lashes irritate the front of the eye (cornea). If this is mild, using eyedrops may be enough to protect the eye and keep you comfortable. Severe entropion can be painful and cause vision loss by damaging the cornea. Occasionally, a corneal ulcer can form and become infected. Surgery may be needed to correct entropion if it’s posing a risk to the health of your eye or is causing considerable discomfort. This is carried out under local anaesthetic.

Yellow plaques on the eyelids:-

Xanthelasma

Flat yellow patches (plaques) over the upper or lower eyelids are called xanthelasma.  Although these plaques are harmless, they indicate you have high cholesterol. See your general practitioner because you may be at risk of developing cardiovascular disease, such as heart attacks and strokes. Making changes to your diet and taking medication may be recommended to reduce your cholesterol level and reduce your risk of serious problems in the future, although these may not improve the plaques. If you’re bothered by the appearance of the plaques, it may be possible for them to be surgically removed or treated with a laser.

Excessive blinking or uncontrollable closure of the eyelids:-

Blepharospasm

It’s quite common and normal for the eyelid to flicker or twitch occasionally, particularly when you’re tired. It’s more unusual to have repeated spasms of excessive blinking and involuntary closure of one or both eyes. This is a type of dystonia (a movement disorder that causes muscle spasms and contractions) known as blepharospasm. Each spasm can last for a few seconds to a few minutes. The exact cause of blepharospasm is unknown. However, the blinking and closure can be triggered by bright light, stress or tiredness. Severe blepharospasm can be very disabling and embarrassing. However, an effective treatment is available. It involves having small injections of botulinum toxin (such as Botox) into the face to relax the muscles controlling the eyelids.

Blepharitis

Blepharitis is a common condition where the edges of the eyelids (eyelid margins) become red and swollen (inflamed).

Blepharitis can develop at any age, and symptoms can include:

• Itchy, sore and red eyelids that stick together
• Crusty or greasy eyelashes
• A burning, gritty sensation in your eyes
• Increased sensitivity to light (photophobia)
• Swollen eyelid margins
• Finding contact lenses uncomfortable to wear
• Abnormal eyelash growth or loss of eyelashes in severe cases

In most cases both eyes are affected, but one eye can be more affected than the other. The symptoms tend to be worse in the morning.

What causes blepharitis?

There are three main types of blepharitis:

• Anterior blepharitis – where the inflammation affects the skin around the base of your eyelashes
• Posterior blepharitis – where the inflammation affects your Meibomian glands, found along the eyelid margins behind the base of the eyelashes
• Mixed blepharitis – a combination of both anterior and posterior blepharitis

Anterior blepharitis can be caused by either:

• A reaction to Staphylococcus bacteria – these usually live harmlessly on the skin of many people, but for unknown reasons they can cause the eyelids to become inflamed
• Seborrhoeic dermatitis – a skin condition that causes skin to become oily or flaky and sometimes irritate the eyelids, causing the Meibomian glands to block

Posterior blepharitis is caused by a problem with the Meibomian glands, where the glands get blocked by either debris, skin flakes or inflammation.

Sometimes blockages in the Meibomian glands are associated with a skin condition called rosacea. If too much oily substance is being produced, this may be caused by seborrhoeic dermatitis.

Mixed blepharitis, which is the most common, is caused by a combination of both anterior and posterior blepharitis.

How blepharitis is treated:-

Blepharitis is usually a long-term condition. Most people experience repeated episodes, separated by periods without symptoms. It can’t usually be cured, but a daily eyelid-cleaning routine can help control the symptoms and prevent permanent scarring of the eyelid margins.

There are three main steps to eyelid hygiene that should be performed once or twice a day:

• Using a warm compress – to make the oil produced by the glands around your eyes more runny
• Gently massaging your eyelids – to push the oils out of the glands
• Cleaning your eyelids – to wipe away any excess oil and remove any crusts, bacteria, dust or grime that might have built up

More severe cases may require antibiotics that are either applied to the eye or eyelid directly, or taken as tablets.

Complications:-

Blepharitis isn’t usually serious, although it can lead to a number of further problems.

For example, many people with blepharitis also develop dry eye syndrome, where the eyes don’t produce enough tears or dry out too quickly. This can cause your eyes to feel dry, gritty and sore.

Serious, sight-threatening problems are rare, particularly if any complications that develop are identified and treated quickly.

Acne

Acne is a common skin condition that affects most people at some point. It causes spots, oily skin and sometimes skin that’s hot or painful to touch.
Acne most commonly develops on the:-
• Face – this affects almost everyone with acne
• Back – this affects more than half of people with acne
• Chest – this affects about 15% of people with acne

Types of spots:-
There are six main types of spot caused by acne:
• Blackheads – small black or yellowish bumps that develop on the skin; they’re not filled with dirt, but are black         because the inner lining of the hair follicle produces pigmentation (colouring)
• Whiteheads – have a similar appearance to blackheads, but may be firmer and won’t empty when squeezed
• Papules – small red bumps that may feel tender or sore
• Pustules – similar to papules, but have a white tip in the centre, caused by a build-up of pus
• Nodules – large hard lumps that build up beneath the surface of the skin and can be painful
• Cysts – the most severe type of spot caused by acne; they’re large pus-filled lumps that look similar to boils and         carry the greatest risk of causing permanent scarring.

Diagnosing acne:-
How many spots you have and how painful and inflamed they are will help determine how severe your acne is. This is important in planning your treatment.
Four grades can be used to measure the severity of acne:
• Grade 1 (mild) – acne is mostly confined to whiteheads and blackheads, with just a few papules and pustules
• Grade 2 (moderate) – there are multiple papules and pustules, which are mostly confined to the face
• Grade 3 (moderately severe) – there’s a large number of papules and pustules, as well as the occasional inflamed       nodule, and the back and chest are also affected by acne
• Grade 4 (severe) – there’s a large number of large, painful pustules and nodules

Treatment acne:-
Treatment for acne depends on how severe it is. It can take several months of treatment before acne symptoms improve.
The various treatments for acne are outlined below. You can also read a summary of the pros and cons of the treatments for acne, allowing you to compare your treatment options. If you just have a few blackheads, whiteheads and spots, you should be able to treat them successfully with over-the-counter gels or creams (topical treatments) that contain benzoyl peroxide.

Prescription medications that can be used to treat acne include:-
• Topical retinoids
• Topical antibiotics
• Azelaic acid
• Antibiotic tablets
• In women, the combined oral contraceptive pill
• Isotretinoin tablets

A combination of antibiotic tablets and topical treatments is usually the first treatment option for severe acne. If this doesn’t work, a medication called isotretinoin may be prescribed. Hormonal therapies or the combined oral contraceptive pill can also be effective in women who have acne. However, the

-only pill or contraceptive implant can sometimes make acne worse.
Many of these treatments can take two to three months before they start to work. It’s important to be patient and persist with a recommended treatment, even if there’s no immediate effect.