Welcome to, Dhaka Pain Physiotherapy & Rehabilitation Center (DPRC) Ltd.

Opening Hours : Always Open
  Hotline : 09 666 77 44 11

All Posts Tagged: গণ সচেতনতায় ডিপিআরসি হসপিটাল লিমিটেড

হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায়

দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হিটস্ট্রোক হয়। এ অবস্থায় শরীরের ঘাম বন্ধ হয়ে যায় এবং অনেক সময় মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না করলে হিট স্ট্রোক স্থায়ী পঙ্গুত্ব বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

হিটস্ট্রোকে কারা আক্রান্ত হতে পারে?
-শ্রমিক
-ক্রীড়াবিদ
-শিশু
-বয়োবৃদ্ধ
-প্রতিবন্ধী ব্যক্তি
-যাদের ওজন বেশি
-যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা অসুস্থ বা যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে।

হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হচ্ছে-
* শরীর প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায়
* নিঃশ্বাস দ্রুত হয়
* নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয়
* রক্তচাপ কমে যায়
* প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়
* হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয়
* মাথা ঝিমঝিম করা
* তীব্র মাথাব্যথা
* ব্যবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ
* কথা-বার্তায় অসংলগ্ন হওয়া
* শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে দৈনিক ৬ বারের চেয়ে কম প্রস্রাব করছে কিনা।

স্ট্রোক হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে যা করবেন:
* হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর মুছে
দিন
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন।
* শরীরের কাপড় যথাসম্ভব খুলে নিন, সম্ভব হলে বগল কুঁচকি, ঘাড় ও পিঠে বরফ ধরুন।
* প্রচুর পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন।
* হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে।

হিটস্ট্রোক এড়াতে যা করবেন:
– যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
– ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে হবে।
– প্রচুর পরিমাণ পানি, খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
– রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
– রোদে দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।

অনেকে পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বাহিরের অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার, পানীয়, শরবত, আইসক্রিম খায় তা থেকে হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া সহ প্রাণঘাতী পানি বাহিত রোগ হতে পারে। ঠান্ডা পানি ও গরম থেকে গলাব্যথা, কাশি, জ্বর, সর্দি হতে পারে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

আরো পড়ুন:

– স্ট্রোকের যত কারণ ও জটিলতার  চিকিৎসা।

– গরমে ‘হিট স্ট্রোক’ হলে কি করবেন?

– স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায় সমূহ

 

ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

✺যেকোনো পরামর্শের জন্য ফোন করুনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)
Read More

WORLD AUTISM AWARENESS DAY 2024

আজ বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস
এবারের প্রতিপাদ্য ‘সচেতনতা-স্বীকৃতি-মূল্যায়ন : শুধু বেঁচে থাকা থেকে সমৃদ্ধির পথে যাত্রা’

 

✺আমাদের এর ঠিকানাঃ
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

হাইপোগ্লাইসিমিয়া: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্তকতা এবং লক্ষণসমূহ

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্তকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো হাইপোগ্লাইসিমিয়া

হাইপোগ্লাইসিমিয়ার লক্ষণগুলি হলো:

  1. কাঁপুনি দেওয়া (Shaking or Trembling)
  2. বুক ধরফর বেড়ে যাওয়া (Faster Heart Rate)
  3. অতিরিক্ত ক্ষুদা লাগা (Extreme Hunger)
  4. ঘামতে থাকা (Sweating)
  5. বিভ্রান্তি বা মনোযোগে অসুবিধা (Confusion/Difficulty Concentrating)
  6. মাথা ঘোরানো (Dizziness)

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই লক্ষণগুলি সম্পর্কে সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনও ধরনের লক্ষণ দেখা গেলে তা সামগ্রিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

 

যোগাযোগের ঠিকানা

DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

Read More

শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

ভিটামিন ডি এর অভাবের লক্ষণ

  1. হাড়ের স্বাস্থ্যের সমস্যা:

ভিটামিন ডি এর ঘাটতি ক্যালসিয়াম শোষণ হ্রাস করে দেয়, যার ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। এটি হাড়ের ব্যথা, পেশীর দুর্বলতা এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে নিতম্ব, মেরুদণ্ড এবং কব্জির মতো ওজন বহনকারী হাড়গুলোর।

  • ক্লান্তি এবং দুর্বলতা:ভিটামিন ডি এর অভাবে পেশী দুর্বল হয়ে পরে যার কারণে ক্লান্তি অনুভব হয়। এটি শারীরিক কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
  • বিষণ্ণ মেজাজ:ভিটামিন ডি এর নিম্ন মাত্রা বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মেজাজজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • দুর্বল ইমিউন ফাংশন:ভিটামিন ডি ইমিউন সিস্টেম বাড়ানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিনের ঘাটতি শরীরের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাকে কমিয়ে ফেলে।
  • চুল পড়া:ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে চুল পাতলা বা চুল পড়া দেখা দিতে পারে।
  • শিশুদের হাড়ের বিকৃতি:ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুরা রিকেট নামক একটি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এর ফলে বাচ্চার পা এবং মেরুদণ্ডে বিকৃতি হতে পারে।
  • ক্ষত সারতে সময় লাগা:ভিটামিন ডি এর অভাব শরীরের ক্ষত নিরাময় এবং আঘাত থেকে সুস্থ হয়ে উঠার ক্ষমতাকে ধীর করে দিতে পারে।
  • বুদ্ধি প্রতিবন্ধকতা:কিছু গবেষণায় ভিটামিন ডি এর অভাবে আলঝেইমার রোগের মতো জটিল অবস্থা সহ বুদ্ধি হ্রাসের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি নির্ণয় করার জন্য সাধারণত 25-হাইড্রোক্সিভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরিমাপ করার জন্য রক্ত ​​পরীক্ষা করা হয়, যা রক্তে সঞ্চালিত ভিটামিনের প্রাথমিক রূপ। এই মাত্রা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত, 20 এনজি/এমএল এর নিচের স্তরগুলিকে ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়।

চিকিৎসা

  1. সূর্যালোক: সূর্যের আলো (বিশেষত মধ্যাহ্নের সূর্য) শরীরে লাগাতে পারলে তখন শরীর তার নিজস্ব ভিটামিন ডি তৈরি করে নিতে পারে।
  2. খাবারের উৎস: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি মাছ (যেমন স্যামন এবং ম্যাকেরেল), দুগ্ধজাত পণ্য, ডিম এবং মাশরুম।
  3. সাপ্লিমেন্ট: ভিটামিন ডি র মাত্রাতিরিক্ত অভাবের ক্ষেত্রে বা যখন প্রাকৃতিক উৎস অপর্যাপ্ত হয়, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি তুলনামূলকভাবে সাধারণ হলেও, সঠিক সচ্চেতনতা, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনার ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হতে পারে বা উল্লিখিত উপসর্গগুলির মধ্যে কোনো একটির সম্মুখীন হচ্ছেন, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন।

যোগাযোগের ঠিকানা

DPRC. 12/1 Ring Road, shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

 

Read More

কিভাবে বুঝবেন আপনার সায়াটিকা বাত হয়েছে..?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

মানুষের যখন বয়স বাড়ে তখন কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ রয়েছে যা সুস্বাস্থ্যের নির্দেশ দেয়। যেমনঃ


– আক্রান্ত পায়ে ঝিন-ঝিন, ভার-ভার, অবশ-অবশ ভাব হয় ও দূর্বলতা অনুভূত হয়।
-উরুর পিছন দিক থেকে শুরু করে হাঁটুর নিচের মাংসপেশির মধ্যে বেশি ব্যথা হতে পারে।
-সাধারণত শুয়ে থাকলে ব্যথা কম থাকে, বসে থাকলে, হাঁটলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
-সাধারণত ব্যথা তীব্র ধরনের হয়, সুই ফুটানোর মতো ব্যথা হতে পারে।
-হাঁচি বা কাশি দিলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
-যদিও কোমরের উভয় অংশ এবং দুই পায়ে সায়াটিকা হতে পারে, তবে এক পাশে ও এক পায়ে রোগটি বেশি হতে দেখা যেতে পারে।
-ব্যথা কোমর থেকে পায়ের দিকে ছড়িয়ে যায়।
-বিশ্রামে থাকলে বা শুয়ে থাকলে ব্যথা কম থাকে; কিন্তু খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে কিংবা হাঁটলে ব্যথা বেড়ে যায়।
-শরীরের অতিরিক্ত ওজন, হাইহিল অথবা উঁচু জুতা পরলে, অতিরিক্ত নরম বিছানা ব্যবহার করলে ব্যথা বাড়তে পারে।

✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

আজ বিশ্ব কিডনী দিবস

প্রতিপাদ্যঃ ‘সবার জন্য সুস্থ কিডনি’

শরীরে পরিষ্কার রক্তপ্রবাহের পেছনে কিডনির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া কিডনির ইলেক্ট্রোলাইট ও ফ্লুইডের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই কিডনি ভালো রাখতে পারলে হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসও ভালো থাকে।কিডনিতে পাথরের সমস্যার কথা আপনার অবশ্যই শুনেছেন। এছাড়া কিডনির ইনফ্ল্যামেশন, রেনাল ফেইলুর, নেফরোটিক সিন্ড্রম ও সিস্টের সমস্যা হলে কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা থাকে।

তবে যা কিছু্ই হোক না কেন। একটি বিষয় সব সময় মনে রাখবেন তা হলো। আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে হবে।

– ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
– উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
– ধুমপান হতে বিরত থাকতে হবে।
– নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
– লবন খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
– নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে।
– এলকোহল বা মদ্য পান থেকে বিরত থাকতে হবে।
– শারীরিক ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
– মানসিক চাপ কমাতে হবে।
– দৈনিক পরিমিত পানি পান করতে হবে।
– ওজন কমাতে হবে।
– পরিমিত সময় ঘুমাতে হবে।
– শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
– ব্যথার ওষুধ অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
– প্রতি বছর আপনার কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন।

**বিস্তারিত জানতে ফোন করুনঃ**

**ঠিকানা:** ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড, শ্যামলি, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ

**ইমেইল:** [dprclab786@gmail.com](mailto:dprclab786@gmail.com)

**ফোন:** +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

Read More

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিপিআরসি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসেডিপিআরসিরবিশেষ স্বাস্থ্য সেবা

“আস্থা, বিশ্বাস ও নির্ভরতায় অবিচল” স্লোগান ধারন করে

ডিপিআরসি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক ল্যাব লিমিটেড-এর পক্ষ হতে আগামী ১৬ ই ডিসেম্বর ২০২৩ রোজ শনিবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজিত হবে।

ফ্রি ক্যাম্পে যা যা থাকছেঃ ফ্রি চিকিৎসা সেবা, ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং, ফ্রি ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার চেকআপ, সুলভমূল্যে ডিভাইস কসমেটিকস খৎনা এবং সকল প্যাথলজী টেস্টে ৫০% ছাড় দেওয়া হবে।

উক্ত ক্যাম্প-এর মেডিকেল বিভাগ সমূহ মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিভাগ, নবজাতক ও শিশুরোগ বিভাগ, গাইনি বিভাগ, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগ, কার্ডিওলজি বিভাগ, পেইন এবং প্যারালাইসিস বিভাগ, নিউরোলজি বিভাগ।

বিগত ১ যুগেরও বেশি সময় ধরে ডিপিআরসি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক ল্যাব লিমিটেড সুনামের সাথে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে। ডিপিআরসির সেবা সমূহের মধ্যে অন্যতম হলোঃ ইনডোর এবং আউটডোর ইউনিট, এক্সিডেন্ট এন্ড ইমারজেন্সি ইউনিট/ জরুরী বিভাগ, পেইন প্যরালাইসিস বিভাগ, মেডিসিন বিভাগ, নবজাতক ও শিশু রোগ বিভাগ, গাইনি বিভাগ, কার্ডিওলজি বিভাগ, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগ, নিউরোলজি বিভাগ, ডায়াবেটিস বিভাগ, মেটারনিটি বিভাগ, মানসিক স্বাস্থ্য বিভাগ, প্যাথলজি বিভাগ, রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং বিভাগ ও ফিজিওথেরাপি বিভাগ। ডিপিআরসি’র রয়েছে সুবিশাল হাসপাতালে ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা সেবা যা প্রদান করা হচ্ছে সুদক্ষ চিকিৎসকগন ও অভিজ্ঞ নার্সিং টিম দ্বারা, সাথে আরোও আছে আধুনিক যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে গঠিত মানসম্মত প্যাথলজি ল্যাব ও অত্যাধুনিক স্বয়ংসম্পূর্ন ফিজিওথেরাপি ইউনিট।

 

Read More