Welcome to, Dhaka Pain Physiotherapy & Rehabilitation Center (DPRC) Ltd.

Opening Hours : Always Open
  Hotline : 09 666 77 44 11

All Posts Tagged: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান

শরীরের জন্য অপরিহার্য খনিজ ও ভিটামিন | স্বাস্থ্য টিপস | ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান

শরীরের জন্য অপরিহার্য খনিজ ও ভিটামিন

ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হল অপরিহার্য চর্বি যা স্বাস্থ্যের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওমেগা-৩ শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, বিশেষ করে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগে এটি ভালো কার্যকরী। ওমেগা-৩ ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়, রক্তচাপ কমায় এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যের জন্য ওমেগা-৩ এর উপকারিতা

  • প্রদাহ কমায়
  • রক্তচাপ কমায়
  • কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
  • মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

ম্যাগনেসিয়াম

ম্যাগনেসিয়াম একটি খনিজ যা বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি মাংসপেশী এবং স্নায়ু ফাংশনের জন্য অপরিহার্য এবং শরীরের ৩০০ টিরও বেশি জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সাথে জড়িত। ম্যাগনেসিয়াম মাসল ক্র্যাম্প এবং খিঁচুনি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং হার্টের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। মানসিক স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ম্যাগনেসিয়াম। যাদের ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি, মাইগ্রেন বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা আছে তাদের উচিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ম্যাগনেসিয়াম গ্রহন করা।

ম্যাগনেসিয়ামের কার্যকারিতা ও উপকারিতা

  • মাংসপেশী এবং স্নায়ু কার্যক্রমে সহায়তা
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
  • হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত
  • মানসিক স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ

জিঙ্ক

জিঙ্ক আমাদের স্বাস্থ্যকর ইমিউন সিস্টেমের জন্য প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। এটি ক্ষত নিরাময়ে, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং কোষ বিভাজনে ভূমিকা পালন করে। জিঙ্ক সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে বাড়াতে পারে। এটি আমাদের ত্বক সুস্থ রাখে এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। জিঙ্কের ঘাটতি, হজমের ব্যাধি বা দুর্বল ইমিউন সিস্টেম আছে এমন ব্যক্তিদের জিঙ্ক সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা উচিত।

জিঙ্কের ভূমিকা ও উপকারিতা

  • ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি
  • ক্ষত নিরাময়
  • ডিএনএ সংশ্লেষণ
  • ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত

ভিটামিন বি-১২

ভিটামিন বি-১২ একটি ভিটামিন যা স্নায়ুর কার্যকারিতা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। স্নায়বিক সমস্যা প্রতিরোধের জন্য এটি অপরিহার্য। বি-১২ এর ঘাটতিতে রক্তসল্পতা, ক্লান্তি এবং বুদ্ধি কমে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।

ভিটামিন বি-১২ এর উপকারিতা ও ঘাটতির সমস্যা

  • স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত
  • লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন
  • রক্তসল্পতা প্রতিরোধ
  • ক্লান্তি ও বুদ্ধি হ্রাস প্রতিরোধ

কোএনজাইম Q10 (CoQ10)

CoQ10 হল একটি যৌগ যা কোষের মধ্যে শক্তি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। CoQ10 হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। মাইগ্রেন এবং পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্যও এটি অনেক উপকারী।

কোএনজাইম Q10 এর স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • শক্তি উৎপাদনে সহায়তা
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুরক্ষা
  • হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত
  • মাইগ্রেন ও পারকিনসন রোগে সহায়তা

ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস পঙ্গুত্ব আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ
সহযোগী অধ্যাপক , আইআইএইসএস ও কনসালটেন্ট ,ডিপিআরসি
ফোনঃ 09666774411

Read More

হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায়

দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হিটস্ট্রোক হয়। এ অবস্থায় শরীরের ঘাম বন্ধ হয়ে যায় এবং অনেক সময় মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না করলে হিট স্ট্রোক স্থায়ী পঙ্গুত্ব বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

হিটস্ট্রোকে কারা আক্রান্ত হতে পারে?
-শ্রমিক
-ক্রীড়াবিদ
-শিশু
-বয়োবৃদ্ধ
-প্রতিবন্ধী ব্যক্তি
-যাদের ওজন বেশি
-যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা অসুস্থ বা যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে।

হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হচ্ছে-
* শরীর প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায়
* নিঃশ্বাস দ্রুত হয়
* নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয়
* রক্তচাপ কমে যায়
* প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়
* হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয়
* মাথা ঝিমঝিম করা
* তীব্র মাথাব্যথা
* ব্যবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ
* কথা-বার্তায় অসংলগ্ন হওয়া
* শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে দৈনিক ৬ বারের চেয়ে কম প্রস্রাব করছে কিনা।

স্ট্রোক হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে যা করবেন:
* হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর মুছে
দিন
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন।
* শরীরের কাপড় যথাসম্ভব খুলে নিন, সম্ভব হলে বগল কুঁচকি, ঘাড় ও পিঠে বরফ ধরুন।
* প্রচুর পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন।
* হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে।

হিটস্ট্রোক এড়াতে যা করবেন:
– যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
– ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে হবে।
– প্রচুর পরিমাণ পানি, খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
– রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
– রোদে দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।

অনেকে পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বাহিরের অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার, পানীয়, শরবত, আইসক্রিম খায় তা থেকে হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া সহ প্রাণঘাতী পানি বাহিত রোগ হতে পারে। ঠান্ডা পানি ও গরম থেকে গলাব্যথা, কাশি, জ্বর, সর্দি হতে পারে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

আরো পড়ুন:

– স্ট্রোকের যত কারণ ও জটিলতার  চিকিৎসা।

– গরমে ‘হিট স্ট্রোক’ হলে কি করবেন?

– স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায় সমূহ

 

ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

✺যেকোনো পরামর্শের জন্য ফোন করুনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)
Read More

কিডনি ভালো রাখার কিছু টিপস জেনে নিন.

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

কিডনির সুস্থতা বজায় রাখা আমাদের জন্য অপরিহার্য। কিডনি ভালো রাখার কিছু টিপস জেনে নিনঃ

১. হাইড্রেটেড থাকুনঃ আপনার কিডনিকে বর্জ্য এবং টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। সাধারণত একজন পূর্ন বয়স্ক মানুষের দৈনিক ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

২. সুষম খাদ্যঃ প্রতিদিন সুষম খাবার গ্রহণ করুন যাতে প্রচুর পরিমাণে ফল, সবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন থাকে। সোডিয়ামযুক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং লাল মাংস অত্যধিক খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন, কারণ এসব কিডনির ক্ষতি করে।

৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুনঃ উচ্চ রক্তচাপ সময়ের সাথে সাথে কিডনির ক্ষতি করতে পারে। নিয়মিত আপনার রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

৪. রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুনঃ আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন। রক্তে মাত্রাতিরিক্ত শর্করা কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।

৫. স্বাস্থ্যকর ওজনঃ অতিরিক্ত ওজন কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপের সমন্বয়ের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।

৬. নিয়মিত ব্যায়াম করুনঃ নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়াকলাপ আমাদের সু-স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং স্থূলতা এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো দীর্ঘমেয়াদি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। যা কিডনির জন্য ভালো।

৭. ব্যথার ওষুধ সীমিত করুনঃ কিছু ব্যথার ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার, যেমন NSAIDs (নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ), কিডনির ক্ষতি করতে পারে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এসব ওষুধ সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।

৮. অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুনঃ অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন কিডনির জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন।

৯. ধূমপান ত্যাগ করুনঃ ধূমপান রক্তনালীগুলির ক্ষতি করতে পারে এবং কিডনিতে রক্ত ​​​​প্রবাহ হ্রাস করতে পারে। ধূমপান ত্যাগ করা আপনার কিডনি সহ আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

১০. নিয়মিত চেক-আপ করুনঃ কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য নিয়মিত ডাক্তারের চেক-আপ করুন। এর জন্য কিছু রক্ত পরীক্ষা এবং প্রস্রাব পরীক্ষা লাগতে পারে৷

১১. মানসিক স্ট্রেস পরিহার করুনঃ দীর্ঘস্থায়ী স্ট্রেস কিডনির কার্যকারিতা সহ আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। গভীর শ্বাস, মেডিটেশন বা যোগব্যায়ামের মতো মানসিক চাপ-হ্রাস কৌশলগুলি অনুশীলন করুন।

১২. অত্যধিক ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুনঃ যদিও মাঝারি ক্যাফেইন সেবন সাধারণত নিরাপদ, তবে অত্যধিক ক্যাফেইন গ্রহণ কিডনির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

১৩. মাল্টিভিটামিন সেবনে সতর্ক থাকুনঃ মাল্টিভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ অনেকক্ষেত্রে এসব সাপ্লিমেন্ট কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

বাত ব্যথা প্যারালাইসিস পঙ্গুত্ব আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ

ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান স্যার-এর সিরিয়াল পেতে

✺ফোন করুনঃ 09666774411, 01716306913
01997702001, 01732200697, 01997702002

✺ ঠিকানাঃ ডিপিআরসি- ১২/১ রিং রোড, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭ (ক্লাব মাঠের বিপরীত পার্শ্বে)

Read More

ডায়াবেটিস জনিত মাংসপেশীর অসাড়তা নিউরোপ্যাথি কি ?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হলো একটি স্নায়ুবিক রোগ যা সাধারণত ডায়াবেটিস রোগের জটিলতা হিসাবে দেখা যায়। প্রায় ৫০ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগীরা এই সমস্যায় ভুগে থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশকে প্রভাবিত করে।

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি কয়েক ধরণের হতে পারে। যেমনঃ

  • পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি।
  • অটোনমাস নিউরোপ্যাথি।
  • ফোকাল নিউরোপ্যাথি।
  • প্রক্সিমাল নিউরোপ্যাথি।
  • লক্ষণঃ

    1. পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি: এটি সাধারণত হাত ও পায়ের স্নায়ুকে প্রভাবিত করে এবং অসাড়তা বা অবশ ভাব, ঝিনঝিন ভাব, ব্যথা এবং দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
    2. অটোনমাস নিউরোপ্যাথি: এক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ অঙ্গ নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ হৃদপিন্ড, রক্তনালী, মূত্রাশয় এবং অন্ত্র। লক্ষণগুলির মধ্যে রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন, হজমে সমস্যা এবং মূত্রাশয়ের কার্যকারিতার পরিবর্তন হতে পারে। এছাড়াও মাথা ঘোরা বা অতিরিক্ত ঘাম, যৌন সমস্যা, রুচি কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা যেতে পারে।
    3. ফোকাল নিউরোপ্যাথি: এটি শরীরের নির্দিষ্ট জায়গায় যেমনঃ মুখ, হাত বা পায়ের স্নায়ুর একটি গ্রুপকে প্রভাবিত করে। লক্ষণগুলির মধ্যে আক্রান্ত স্থানে হঠাৎ তীব্র ব্যথা বা দুর্বলতা, বুকে ব্যথা, মুখের এক পাশ অবশ হয়ে যাওয়া, হাতে শক্তি কম অনুভব করা, দৃষ্টির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
    4. প্রক্সিমাল নিউরোপ্যাথি: প্রক্সিমাল নিউরোপ্যাথিতে পা, নিতম্ব বা উরুর স্নায়ুকে প্রভাবিত করে এবং ব্যথা, দুর্বলতা এবং পেশীর ভারসাম্যতা হ্রাস করে। এছাড়াও বুকে বা পেটে ব্যথা হতে পারে।

    ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির ঝুঁকির কারণঃ

    1. অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস
    2. উচ্চ রক্তচাপ
    3. উচ্চ কোলেস্টেরল
    4. ধুমপান
    5. অতিরিক্ত ওজন
    6. কিডনি ডিজিজ

    প্রতিরোধঃ

    ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো উপায় হল জীবনধারা পরিবর্তন।

    1. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা- রক্তে শর্করার মাত্রা যতটা সম্ভব স্বাভাবিকের কাছাকাছি রাখতে পারলে স্নায়ুর ক্ষতি প্রতিরোধ করা সম্ভব।
    2. ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিসের ঔষধ সেবন করতে হবে।
    3. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস- চর্বি এবং কোলেস্টেরল কম এমন খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
    4. নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম- নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ বা হাঁটাহাঁটির অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
    5. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে- ধুমপান ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ধুমপান ছেড়ে দিলে অনেকাংশেই এই ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

    চিকিৎসাঃ

    রিহেব-ফিজিও চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকরী সে ক্ষেত্রে এভিডেন্স বেইজড চিকিৎসা প্রটোকল প্রয়োগ করতে হবে। এন্ট্রি অক্সিডেন্ট, সাপ্লিমেন্ট, ভিটামিনস চিকিৎসকের পরামর্শে নেয়া যেতে পারে।

    সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
    +8801997702001, +8801997702002 , 09666774411

    আমাদের এর ঠিকানাঃ
    DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

    Read More

    কোন খাবার আপনার কিডনির জন্য ক্ষতিকর ?

    Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
    বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
    সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

    কিছু খাবার নিয়ে আমাদের আজকের আয়োজন:

    এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলো আমাদের কিডনির জন্য খুব ই ক্ষতিকর। আমরা হয়তো সেসব খাবার সম্পর্কে জানি না। কিডনির জন্য ক্ষতিকর

    ১.উচ্চ-সোডিয়াম খাবার:
    অত্যধিক সোডিয়াম গ্রহণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং কিডনির উপরচাপ সৃষ্টি করতে পারে। যেমনঃ প্রক্রিয়াজাত খাবার, টিনজাত স্যুপ এবং লবণাক্ত স্ন্যাকস হল উচ্চ-সোডিয়াম খাবার।

    ২.প্রক্রিয়াজাত খাবার:
    অনেক প্রক্রিয়াজাত খাবারে অ্যাডিটিভ, প্রিজারভেটিভ এবং উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম থাকে, যা কিডনির কার্যকারিতার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

    ৩.লাল মাংস:
    অত্যধিক লাল মাংস খাওয়া, বিশেষ করে সসেজ এবং হট ডগের মতো প্রক্রিয়াজাত মাংস, কিডনির ক্ষতির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। বিদ্যমান কিডনি সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য উচ্চ প্রোটিন গ্রহণও উদ্বেগের কারণ হতে পারে।

    ৪.চিনিযুক্ত খাবার এবং পানীয়:
    উচ্চ চিনি খাওয়া, বিশেষ করে চিনিযুক্ত পানীয়,কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়ায় এবং স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসে অবদান রাখতে পারে, উভয়ই কিডনি সমস্যার ঝুঁকির কারণ।

    ৫.উচ্চ-পটাসিয়ামযুক্ত খাবার:
    যদিও পটাসিয়াম সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের কলা,কমলালেবু, আলু এবং টমেটোর মতো উচ্চ-পটাসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া সীমিত করতে হতে পারে।

    ৬.ফসফরাস-সমৃদ্ধ খাবার:
    উচ্চ ফসফরাসযুক্ত খাবার, যেমন দুগ্ধজাত দ্রব্য, বাদাম এবং নির্দিষ্ট গোটা শস্য, উন্নত কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য সমস্যা হতে পারে। ফসফরাস গ্রহণের নিরীক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৭.অ্যালকোহল:
    অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের ফলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে এবং কিডনির উপর চাপ পড়তে পারে। এটি উচ্চ রক্তচাপ এবং লিভারের সমস্যায়ও অবদান রাখতে পারে, যা কিডনির কার্যকারিতাকে পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে।

    ৮.ক্যাফেইন:
    যদিও মাঝারি ক্যাফিন গ্রহণ সাধারণত বেশিরভাগ লোকের জন্য নিরাপদ বলে মনে করা হয়, অত্যধিক সেবন ডিহাইড্রেশন হতে পারে, যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য আদর্শ নয়।

    ৯.নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ:
    কিছু ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধ, নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs), এবং কিছু প্রেসক্রিপশন ওষুধ যদি অত্যধিক বা বর্ধিত সময়ের জন্য ব্যবহার করা হয় তবে কিডনির জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।

    সুস্থ থাকতে, নিজেকে ভালো রাখতে কিডনি সুস্থ রাখা দরকার। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এ অংশটি যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারে, সে বিষয়ে সচেতনতা দরকার। আর তাই যতটা সম্ভব উপরের খাবারগুলো কম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তার মানে এটা নয় যে, খাবারের তালিকা থেকে বাদ দেবেন। পরিমিত পরিমাণে এসব খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়, বরং ভালো।

    ✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
    +8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
    ¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
    ✺আমাদের এর ঠিকানাঃ
    DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

    Read More

    কিভাবে বুঝবেন আপনার ঘাড়ের হাড় ক্ষয় হয়েছে ?

    Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
    বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
    সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

    -ঘাড়ের হাড় ক্ষয়ের লক্ষণ

    ✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
    +8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
    ¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
    ✺আমাদের এর ঠিকানাঃ
    DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

    Read More

    কিভাবে বুঝবেন ? আপনার সন্তান সেরিব্রাল পালসি বা সিপি সমস্যায় ভুগছে |

    Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
    বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

    আপনার সন্তান সেরিব্রাল পালসি বা সিপি সমস্যায় ভুগছে |

     

    জেনে নিন এর লক্ষন গুলোঃ
    ১.বয়স অনুযায়ী বসা, দাড়ানো ও চলাফেরা করতে না পারা।
    ২.হাত-পা বেঁকে যাওয়া ও শক্ত হয়ে থাকা।
    ৩.দৃষ্টি ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধকতা।
    ৪.শ্রবন বৈকল্য ও অস্পষ্ট কথা বলা।
    ৫.প্রসাব পায়খানা ধরে রাখতে না পারা।
    ৬.শারীরিক কার্যকলাপে অংশগ্রহনের অক্ষমতা।
    ✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
    +8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
    ¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
    ✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
    DPRC. 12/1 Ring Road, shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)
    Read More

    হাইপোগ্লাইসিমিয়া: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্তকতা এবং লক্ষণসমূহ

    Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
    বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

    ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্তকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো হাইপোগ্লাইসিমিয়া

    হাইপোগ্লাইসিমিয়ার লক্ষণগুলি হলো:

    1. কাঁপুনি দেওয়া (Shaking or Trembling)
    2. বুক ধরফর বেড়ে যাওয়া (Faster Heart Rate)
    3. অতিরিক্ত ক্ষুদা লাগা (Extreme Hunger)
    4. ঘামতে থাকা (Sweating)
    5. বিভ্রান্তি বা মনোযোগে অসুবিধা (Confusion/Difficulty Concentrating)
    6. মাথা ঘোরানো (Dizziness)

    ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই লক্ষণগুলি সম্পর্কে সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনও ধরনের লক্ষণ দেখা গেলে তা সামগ্রিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

     

    যোগাযোগের ঠিকানা

    DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

    ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

    Read More

    শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়?

    Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
    বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

    ভিটামিন ডি এর অভাবের লক্ষণ

    1. হাড়ের স্বাস্থ্যের সমস্যা:

    ভিটামিন ডি এর ঘাটতি ক্যালসিয়াম শোষণ হ্রাস করে দেয়, যার ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। এটি হাড়ের ব্যথা, পেশীর দুর্বলতা এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে নিতম্ব, মেরুদণ্ড এবং কব্জির মতো ওজন বহনকারী হাড়গুলোর।

    • ক্লান্তি এবং দুর্বলতা:ভিটামিন ডি এর অভাবে পেশী দুর্বল হয়ে পরে যার কারণে ক্লান্তি অনুভব হয়। এটি শারীরিক কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
    • বিষণ্ণ মেজাজ:ভিটামিন ডি এর নিম্ন মাত্রা বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মেজাজজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
    • দুর্বল ইমিউন ফাংশন:ভিটামিন ডি ইমিউন সিস্টেম বাড়ানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিনের ঘাটতি শরীরের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাকে কমিয়ে ফেলে।
    • চুল পড়া:ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে চুল পাতলা বা চুল পড়া দেখা দিতে পারে।
    • শিশুদের হাড়ের বিকৃতি:ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুরা রিকেট নামক একটি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এর ফলে বাচ্চার পা এবং মেরুদণ্ডে বিকৃতি হতে পারে।
    • ক্ষত সারতে সময় লাগা:ভিটামিন ডি এর অভাব শরীরের ক্ষত নিরাময় এবং আঘাত থেকে সুস্থ হয়ে উঠার ক্ষমতাকে ধীর করে দিতে পারে।
    • বুদ্ধি প্রতিবন্ধকতা:কিছু গবেষণায় ভিটামিন ডি এর অভাবে আলঝেইমার রোগের মতো জটিল অবস্থা সহ বুদ্ধি হ্রাসের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

    রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

    ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি নির্ণয় করার জন্য সাধারণত 25-হাইড্রোক্সিভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরিমাপ করার জন্য রক্ত ​​পরীক্ষা করা হয়, যা রক্তে সঞ্চালিত ভিটামিনের প্রাথমিক রূপ। এই মাত্রা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত, 20 এনজি/এমএল এর নিচের স্তরগুলিকে ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়।

    চিকিৎসা

    1. সূর্যালোক: সূর্যের আলো (বিশেষত মধ্যাহ্নের সূর্য) শরীরে লাগাতে পারলে তখন শরীর তার নিজস্ব ভিটামিন ডি তৈরি করে নিতে পারে।
    2. খাবারের উৎস: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি মাছ (যেমন স্যামন এবং ম্যাকেরেল), দুগ্ধজাত পণ্য, ডিম এবং মাশরুম।
    3. সাপ্লিমেন্ট: ভিটামিন ডি র মাত্রাতিরিক্ত অভাবের ক্ষেত্রে বা যখন প্রাকৃতিক উৎস অপর্যাপ্ত হয়, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।

    এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি তুলনামূলকভাবে সাধারণ হলেও, সঠিক সচ্চেতনতা, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনার ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হতে পারে বা উল্লিখিত উপসর্গগুলির মধ্যে কোনো একটির সম্মুখীন হচ্ছেন, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন।

    যোগাযোগের ঠিকানা

    DPRC. 12/1 Ring Road, shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
    (ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

    ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

     

    Read More