Welcome to, Dhaka Pain Physiotherapy & Rehabilitation Center (DPRC) Ltd.

Opening Hours : Always Open
  Hotline : 09 666 77 44 11

All Posts in Category: heath Tips

শরীর গঠন বা বডি বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা মাল্টিভিটামিন কি?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

শরীর গঠন বা বডি বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা মাল্টিভিটামিন কি?

শারীরিক চাহিদাঃ বডি বিল্ডিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোনো মাল্টিভিটামিন নেই। কারণ খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, স্বাস্থ্য, বয়স, লিঙ্গ এবং শারীরিক ফিটনেসের উপর ভিত্তি করে মাল্টিভিটামিনের চাহিদা পরিবর্তিত হতে পারে।

উপযুক্ত ডোজঃ প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ যুক্ত মাল্টিভিটামিন একটি নির্দিষ্ট ডোজে সেবন করা উচিত। কারণ অতিরিক্ত সেবনে শরীরে টক্সিসিটি বা বিষক্রিয়া শুরু হতে পারে।

অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার পরিহারঃ কিছু বডি বিল্ডিং মাল্টিভিটামিনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কিছু উপাদান মিশ্রিত থাকে যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে এবং অনেকক্ষেত্রে ক্ষতিকারকও হতে পারে।

খাদ্যাভ্যাসঃ একজন মানুষ যদি স্বাস্থ্যকর ‍খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখেন, নিয়মিত ফল, সবজি, প্রোটিন, পরিপূর্ণ শষ্য ইত্যাদি খান তবে ভোজ্য উৎস থেকেই প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের যোগান হয়ে যায়। তখন মাল্টিভিটামিন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন হয় না।

উচ্চ প্রশিক্ষণঃ যে সমস্ত বডিবিল্ডাররা হাই লেভেল প্রশিক্ষণে নিযুক্ত তাদের নির্দিষ্ট পুষ্টির চাহিদা বেশি হয়, যেমনঃ ভিটামিন-বি, ভিটামিন-ডি, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো কিছু খনিজ। এই বিষয়গুলো পরীক্ষা করে, প্রয়োজনীয়তা বুঝে কোনটা বেছে নিতে হবে সেই সিদ্ধান্তটা চিকিৎসকের কাছ থেকেই নিতে হবে।

অন্যান্য ঔষধের সাথে মিথস্ক্রিয়া এড়িয়ে চলুনঃ আপনি যদি অন্য কোন ঔষধ গ্রহণ করেন, তাহলে ভিটামিন এবং খনিজগুলির সাথে সেই ঔষধের কোন মিথ্সক্রিয়া নেই তা নিশ্চিত করা

চিকিৎসকের পরামর্শঃ একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, যিনি আপনার ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন তিনি আপনার সার্বিক স্বাস্থ্য চেকাপ করে প্রয়োজনীয় মাল্টিভিটামিন গ্রহনের পরামর্শ দিতে পারবেন।

বডি বিল্ডিংয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো মাল্টিভিটামিন হবে এমন যা আপনার প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করবে। কোন মাল্টিভিটামিন না বুঝে খাওয়া ঠিক নয়। আপনি তো জানেন না, শরীরে কোন ভিটামিন এর অভাব আছে। তাই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণ মাল্টিভিটামিন গ্রহন করা উচিত।

যোগাযোগের ঠিকানা

DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

Read More

শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে কী কী লক্ষণ প্রকাশ পায়?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

ভিটামিন ডি এর অভাবের লক্ষণ

  1. হাড়ের স্বাস্থ্যের সমস্যা:

ভিটামিন ডি এর ঘাটতি ক্যালসিয়াম শোষণ হ্রাস করে দেয়, যার ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। এটি হাড়ের ব্যথা, পেশীর দুর্বলতা এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে নিতম্ব, মেরুদণ্ড এবং কব্জির মতো ওজন বহনকারী হাড়গুলোর।

  • ক্লান্তি এবং দুর্বলতা:ভিটামিন ডি এর অভাবে পেশী দুর্বল হয়ে পরে যার কারণে ক্লান্তি অনুভব হয়। এটি শারীরিক কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
  • বিষণ্ণ মেজাজ:ভিটামিন ডি এর নিম্ন মাত্রা বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মেজাজজনিত রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • দুর্বল ইমিউন ফাংশন:ভিটামিন ডি ইমিউন সিস্টেম বাড়ানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিনের ঘাটতি শরীরের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাকে কমিয়ে ফেলে।
  • চুল পড়া:ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে চুল পাতলা বা চুল পড়া দেখা দিতে পারে।
  • শিশুদের হাড়ের বিকৃতি:ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুরা রিকেট নামক একটি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এর ফলে বাচ্চার পা এবং মেরুদণ্ডে বিকৃতি হতে পারে।
  • ক্ষত সারতে সময় লাগা:ভিটামিন ডি এর অভাব শরীরের ক্ষত নিরাময় এবং আঘাত থেকে সুস্থ হয়ে উঠার ক্ষমতাকে ধীর করে দিতে পারে।
  • বুদ্ধি প্রতিবন্ধকতা:কিছু গবেষণায় ভিটামিন ডি এর অভাবে আলঝেইমার রোগের মতো জটিল অবস্থা সহ বুদ্ধি হ্রাসের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি নির্ণয় করার জন্য সাধারণত 25-হাইড্রোক্সিভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরিমাপ করার জন্য রক্ত ​​পরীক্ষা করা হয়, যা রক্তে সঞ্চালিত ভিটামিনের প্রাথমিক রূপ। এই মাত্রা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত, 20 এনজি/এমএল এর নিচের স্তরগুলিকে ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়।

চিকিৎসা

  1. সূর্যালোক: সূর্যের আলো (বিশেষত মধ্যাহ্নের সূর্য) শরীরে লাগাতে পারলে তখন শরীর তার নিজস্ব ভিটামিন ডি তৈরি করে নিতে পারে।
  2. খাবারের উৎস: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি মাছ (যেমন স্যামন এবং ম্যাকেরেল), দুগ্ধজাত পণ্য, ডিম এবং মাশরুম।
  3. সাপ্লিমেন্ট: ভিটামিন ডি র মাত্রাতিরিক্ত অভাবের ক্ষেত্রে বা যখন প্রাকৃতিক উৎস অপর্যাপ্ত হয়, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি তুলনামূলকভাবে সাধারণ হলেও, সঠিক সচ্চেতনতা, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনার ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হতে পারে বা উল্লিখিত উপসর্গগুলির মধ্যে কোনো একটির সম্মুখীন হচ্ছেন, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন।

যোগাযোগের ঠিকানা

DPRC. 12/1 Ring Road, shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

 

Read More

কোন রোগে শরীরে ভিটামিন ডি কমে যেতে পারে?







Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

আমাদের শরীরের সঠিক ক্রিয়াকলাপের জন্য ভিটামিন ডি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাড়ের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশ কিছু রোগ ও অবস্থার কারণে ভিটামিন ডি কমে যেতে পারে। যেমনঃ

  1. ম্যালঅ্যাবজর্পশন ডিসঅর্ডার:

    • সিলিয়াক ডিজিজ: এই অটোইমিউন ডিসঅর্ডারটি ছোট অন্ত্রকে প্রভাবিত করে, যার ফলে ভিটামিন ডি শোষণ হয়।
    • ক্রোনস ডিজিজ: পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ ভিটামিন ডি শোষণকে কমিয়ে দিতে পারে।
    • প্রদাহজনক অন্ত্রের রোগ (IBD): আলসারেটিভ কোলাইটিসের মতো অবস্থা এবং ক্রোনস ডিজিজ ভিটামিন ডি শোষণ করে।
    • ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস
  2. রেনাল ডিসঅর্ডার:

    • দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ: ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি ভিটামিন ডি কে সক্রিয় আকারে রূপান্তর করতে পারে না, যার ফলে ভিটামিন ডি এর মাত্রা কমে যায়।
    • রেনাল ফেইলিওর: অকার্যকর কিডনি ভিটামিন ডি কে সক্রিয় আকারে রূপান্তর করার ক্ষমতাকে ব্যাহত করে।
  3. এন্ডোক্রাইন ডিসঅর্ডার:

    • প্যারাথাইরয়েড ডিসঅর্ডার: অতিরিক্ত সক্রিয় প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থি ভিটামিন ডি এর মাত্রা হ্রাস করতে পারে।
    • হাইপোপ্যারাথাইরয়েডিজম: আন্ডারঅ্যাক্টিভ প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থি কম ক্যালসিয়ামের মাত্রা সৃষ্টি করে, যা ভিটামিন ডি বিপাককে প্রভাবিত করে।
  4. ত্বক বা চর্মরোগ:

    • ইচথিওসিস: ত্বকের এই রোগটি সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি তৈরি করার ত্বকের ক্ষমতাকে হ্রাস করে।
    • একজিমা: মারাত্মক একজিমা সূর্যের এক্সপোজারকে সীমিত করে দেয়, এতে শরীরের প্রাকৃতিক ভিটামিন ডি উৎপাদন হ্রাস হয়।
  5. স্থূলতা:
    ভিটামিন ডি চর্বি-দ্রবণীয় এবং চর্বিযুক্ত টিস্যুতে আলাদা করা যেতে পারে, শরীরের কার্যকারিতার জন্য এর প্রাপ্যতা হ্রাস করে।
  6. অন্যান্য:

    • মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস: কিছু গবেষণায় ভিটামিন ডি কমে যাওয়া এবং মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে যোগসূত্র পাওয়া গেছে।
    • এইচআইভি/এইডস: এইচআইভি/এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিভিন্ন কারণে ভিটামিন ডি কম থাকতে পারে, যার মধ্যে সূর্যের এক্সপোজার কমে যাওয়া এবং ম্যালঅ্যাবজর্পশনের সমস্যা অন্যতম।

ওষুধ:

  • কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিকনভালসেন্ট, গ্লুকোকোর্টিকয়েড এবং ওজন কমানোর ওষুধ ভিটামিন ডি বিপাক এবং শোষণে হস্তক্ষেপ করে।

সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ +8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
ঠিকানা: DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)


Read More

সুস্থ থাকার সেরা অভ্যাস গুলো কি কি ?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

সুস্থ থাকার সেরা অভ্যাস গুলোঃ

  1. প্রতিদিন তিন (০৩) লিটারের বেশি পানি পান করুন।
  2. সকালে অন্য কিছু করার আগে নিজের অন্ত্র পরিষ্কার করুন।
  3. কম তেলে খাবার রান্না করুন এবং ভাজা পোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন।
  4. দিনে কয়েকবার ফল ও সবজি খান।
  5. সকালে ব্যয়ামের অভ্যাস করুন এবং যখনই সম্ভব হাঁটুন।
  6. বসার সময় সোজা হয়ে বসুন এবং যদি পিঠে ব্যথা হয়, শুয়ে থাকুন এবং মাঝে মাঝে বিশ্রাম করুন।
  7. অযথা অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা না করুন।
  8. ৯৯.৯% শতাংশ বাড়িতে খাওয়ার চেষ্ঠা করুন।
  9. অস্বাভাবিকভাবে বাহিরে কোথাও খেতে হলে শুধু মাত্র ফল খান।
  10. যাদের বিশ্বাস করেন তাদের সাথে আপনার ধারণা এবং চিন্তাভাবনা শেয়ার করুন।

সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411

আমাদের এর ঠিকানাঃ
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

কিভাবে বুঝবেন আপনার সায়াটিকা বাত হয়েছে..?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

মানুষের যখন বয়স বাড়ে তখন কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ রয়েছে যা সুস্বাস্থ্যের নির্দেশ দেয়। যেমনঃ


– আক্রান্ত পায়ে ঝিন-ঝিন, ভার-ভার, অবশ-অবশ ভাব হয় ও দূর্বলতা অনুভূত হয়।
-উরুর পিছন দিক থেকে শুরু করে হাঁটুর নিচের মাংসপেশির মধ্যে বেশি ব্যথা হতে পারে।
-সাধারণত শুয়ে থাকলে ব্যথা কম থাকে, বসে থাকলে, হাঁটলে বা দাঁড়িয়ে থাকলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
-সাধারণত ব্যথা তীব্র ধরনের হয়, সুই ফুটানোর মতো ব্যথা হতে পারে।
-হাঁচি বা কাশি দিলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
-যদিও কোমরের উভয় অংশ এবং দুই পায়ে সায়াটিকা হতে পারে, তবে এক পাশে ও এক পায়ে রোগটি বেশি হতে দেখা যেতে পারে।
-ব্যথা কোমর থেকে পায়ের দিকে ছড়িয়ে যায়।
-বিশ্রামে থাকলে বা শুয়ে থাকলে ব্যথা কম থাকে; কিন্তু খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে কিংবা হাঁটলে ব্যথা বেড়ে যায়।
-শরীরের অতিরিক্ত ওজন, হাইহিল অথবা উঁচু জুতা পরলে, অতিরিক্ত নরম বিছানা ব্যবহার করলে ব্যথা বাড়তে পারে।

✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

বয়স অনুযায়ী একজন মানুষের সুস্থতার লক্ষণ কী কী?

Author: ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
বাত ব্যথা প্যারালাইসিস ডিজএবিলিটি আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ,
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)

মানুষের যখন বয়স বাড়ে তখন কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ রয়েছে যা সুস্বাস্থ্যের নির্দেশ দেয়। যেমনঃ


১. স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখাঃ উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের একটি ভাল লক্ষণ। শরীরের অতিরিক্ত ওজন হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং আর্থ্রাইটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

২. শারীরিক গতিশীলতা এবং ভারসাম্যঃ শারীরিক গতিশীলতা এবং ভারসাম্য বজায় রাখা বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের বুড়িয়ে যাওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম শারীরিক গতিশীলতা এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

৩. মানসিক স্বাস্থ্যঃ একজন সুস্থ ব্যক্তির বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, সামাজিক কার্যকলাপে সংযুক্ত থাকা ইত্যাদি করতে হবে। ভাল মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখলে স্মৃতিভ্রম হওয়া এবং অন্যান্য বয়স-সম্পর্কিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৪. নিয়মিত ঘুমঃ নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি রাতে একটানা ৭-৮ ঘন্টা ঘুম হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং স্মৃতিভ্রমের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

৫. পুষ্টিকর খাবারঃ একজন সুস্থ ব্যক্তির সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফলমূল, শাকসবজি খাওয়া, শস্যদানা, চর্বিহীন প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি। পর্যাপ্ত পুষ্টি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

৬. নিয়মিত মেডিকেল চেক-আপঃ একজন সুস্থ ব্যক্তির নিয়মিত ডাক্তারের সাথে তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য নিরীক্ষণের জন্য মেডিকেল চেক-আপ করা উচিত, যেকোন সম্ভাব্য সমস্যা তাড়াতাড়ি সনাক্ত করা এবং প্রয়োজনে উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।

✺সিরিয়ালের জন্য ফোনঃ
+8801997702001, +8801997702002 , 09666774411
¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯
✺আমাদের এর ঠিকানাঃ-
DPRC. 12/1 Ring Road, Shyamoli Dhaka-1207, Bangladesh
(ডিপিআরসি , 12/1 রিং রোড শ্যামলি ঢাকা-১২০৭ বাংলাদেশ)

Read More

আজ বিশ্ব কিডনী দিবস

প্রতিপাদ্যঃ ‘সবার জন্য সুস্থ কিডনি’

শরীরে পরিষ্কার রক্তপ্রবাহের পেছনে কিডনির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া কিডনির ইলেক্ট্রোলাইট ও ফ্লুইডের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই কিডনি ভালো রাখতে পারলে হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসও ভালো থাকে।কিডনিতে পাথরের সমস্যার কথা আপনার অবশ্যই শুনেছেন। এছাড়া কিডনির ইনফ্ল্যামেশন, রেনাল ফেইলুর, নেফরোটিক সিন্ড্রম ও সিস্টের সমস্যা হলে কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা থাকে।

তবে যা কিছু্ই হোক না কেন। একটি বিষয় সব সময় মনে রাখবেন তা হলো। আপনার কিডনি সুস্থ রাখতে হবে।

– ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
– উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
– ধুমপান হতে বিরত থাকতে হবে।
– নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
– লবন খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
– নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে।
– এলকোহল বা মদ্য পান থেকে বিরত থাকতে হবে।
– শারীরিক ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
– মানসিক চাপ কমাতে হবে।
– দৈনিক পরিমিত পানি পান করতে হবে।
– ওজন কমাতে হবে।
– পরিমিত সময় ঘুমাতে হবে।
– শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
– ব্যথার ওষুধ অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
– প্রতি বছর আপনার কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন।

**বিস্তারিত জানতে ফোন করুনঃ**

**ঠিকানা:** ডিপিআরসি, 12/1 রিং রোড, শ্যামলি, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ

**ইমেইল:** [dprclab786@gmail.com](mailto:dprclab786@gmail.com)

**ফোন:** +8801997702001, +8801997702002, 09666774411

Read More

JOINT PAIN ?

Joint pain can be felt in the joints throughout your body. It may be a symptom of many different health conditions. Arthritis is the most common cause of joint pain. There are more than 100 kinds of arthritis. Joint pain may range from mild to severe.

SEE YOUR EVERYDAY ROUTINES

-Keep your joints moving.
-Use good posture
-Know Your limits. Balance activity and rest

Dr. Md. Shafiullah Pradhan
Physiotherapy, Disability and Rehabilitation specialist
Associate Professor (IIHS), Consultant at DPRC.
12/1 Ring Road, Shaymoli, Dhaka.
Phone: 01997702001.

 

Read More

এপেন্ডিসাইটিস কেন হয় ও লক্ষণ

পেটের নিচে ডান দিকে পাকস্থলীর একটি অংশে রয়েছে সাড়ে তিন ইঞ্চি লম্বা নলাকার অঙ্গটি, যা অ্যাপেন্ডিক্স বলে পরিচিত। এর কাজ সম্পর্কে এখনে পরিষ্কার কিছু জানা যায়নি। অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যথা বা অ্যাপেন্ডিসাইটিস মূলত অ্যাপেন্ডিক্সের সংক্রমণ বা সমস্যা থেকে হয়। যথা সময়ে এই ব্যথা বা সংক্রমণের চিকিৎসা না করালে তা মারাত্মক হতে পারে। এমনকি প্রাণহানিও ঘটতে পারে।

যখন অ্যাপেন্ডিক্স ব্লক হয়ে যায় বা এতে সংক্রমণ হয়, তখন অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা হতে পারে। আগেভাগে এর তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসকেরা এ সমস্যার সমাধান করেন। এটি ফেটে গেলে মারাত্মক অবস্থা হতে পারে। তাই অবস্থা বেগতিক হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

লক্ষণ:-

  • পেটে ব্যথা হয়। সাধারণত নাভির কাছ থেকে শুরু হয়ে পেটের ডান দিকের নিচের দিকে ব্যথা ছড়িয়ে পড়ে।
  • জ্বর থাকতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে শরীরের তাপমাত্রা খুব বেশি হয় না।
  • বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
  • ক্ষুধামন্দা।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
  • অ্যাপেন্ডিক্স কোনো কারণে ফেটে গেলে সারা পেটজুড়ে সাংঘাতিক ব্যথা অনুভূত হয় এবং পেট ফুলে ওঠে।

অ্যাপেন্ডিসাইটিস কেন ও কীভাবে হয়?

কোনো কারণে অ্যাপেন্ডিক্সে খাদ্য বা ময়লা ঢুকে গেলে সেখানে রক্ত ও পুষ্টির অভাব দেখা দেয় এবং সেখানে নানা জীবাণুর আক্রমণে সংক্রমণ ছড়িতে পড়ে। ফলে অ্যাপেন্ডিক্সে ব্যথা হতে শুরু করে।

বৃহদান্ত্র ও ক্ষুদ্রান্ত্রের সংযোগস্থলে বৃহদান্ত্রের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট থলির মতো অঙ্গ থাকে। যাকে অ্যাপেন্ডিক্স বলা হয়। আমাদের দেহে এই অঙ্গের তেমন কোনো কাজ নেই।

তবে বিশ্বের প্রায় ৫ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই অঙ্গটি প্রাণঘাতী। আর অ্যাপেন্ডিক্সের এ সমস্যাটি অ্যাপেন্ডিসাইটিস নামে পরিচিত।

সময়মতো অস্ত্রোপচার করা না গেলে বা সমস্যা ধরা না পড়লে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কারণে মৃত্যুও হতে পারে।

সেই জন্য এমন কোনো পরিস্থিতির সম্মোক্ষিণ হলে দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সমস্যা অবহেলা করা উচিত নয়।

Read More

খেজুরের উপকারিতা কি কি?

খেজুরে থাকা পটাশিয়াম ও সোডিয়াম দেহে উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ও বাজে কোলেস্টেরল দূর করে ও শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব অল্প পরিমাণে সোডিয়াম। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায় এবং ভালো কলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।

খেজুরের উপকারিতা:-

  • পেশী গঠনে সাহায্য করে।
  • ভিটামিন সি চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।
  • রক্তশূন্যতা দূর করে।
  • যাদের হৃৎপিন্ডকে সুস্থ রাখে।
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
  • ক্লান্তি দূর করে।
  • শরীর দ্রুত সতেজ করে।
  • খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া।
  • রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
  • ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
  • উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
  • হাড় মজবুত রাখে।
  • স্নায়ুতন্ত্রকে ঠিক রাখে।
Read More